Amazing Scientific facts,মজার বৈজ্ঞানিক তথ্য |
Amazing Scientific facts you did not know - কয়েকটি মজার বৈজ্ঞানিক তথ্য
# ফিঙ্গারপ্রিন্টের মত একজন মানুষের কানও কখনোই আরেকজনের কানের সাথে মেলানো
যাবে না।
#পাখিদের ভেতর টিয়ে জাতীয় পাখিরাই শুধু পা দিয়ে খাবার ধরে খায়।
# চড়ুই পাখি কখনোই হাঁটে না। সবসময় লাফিয়ে লাফিয়ে চলে।
# আমাদের মস্তিষ্কের ওজন যদিও দেহের মোট ওজনের শতকরা দুইভাগের সামান্য বেশি, কিন্তু এটি শরীরের মোট এনার্জির শতকরা বিশভাগ ব্যবহার করে থাকে।
# মেয়েদের ভোকাল কর্ড ছেলেদের ভোকাল কর্ডের চেয়ে তুলনামূলকভাবে ছোট। কাজেই
এখানকার পেশী যেমন সহজে আন্দোলিত হয়, তেমনি স্বরধ্বনিও হয়
তীক্ষ্ণ। এজন্যেই মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে অধিক স্বাচ্ছন্দ্যে কথা বলতে পারে।
# একটি জাহাজের পশ্চিম দিকে ভ্রমণের চেয়ে পুবদিকে ভ্রমণ তুলনামূলকভাবে সহজ।
কারণ পৃথিবী পুবদিক বরাবর সূর্যকে প্রদক্ষিণ করছে।
# সরীসৃপদের মধ্যে ক্যামেলিয়নদের রয়েছে চোখের বাহাদুরি। কোটর থেকে বেরিয়ে
আসা অদ্ভুত চোখ দুটি দিয়ে ইচ্ছে করলে দু’দিকে দেখতে পারে এরা। একটি চোখ স্থির রেখে। অন্যটি ঘুরিয়ে ফিরিয়ে
দেখতেও পারে। অথবা দুটি চোখই দুদিকে ঘুরিয়ে দেখতে পারে আলাদা দুটি জিনিস।
# কাঠঠোকরা যখন দ্রুত গতিতে ঠোট চালিয়ে কাঠ ফুটো করতে থাকে, তখন তার গড়পড়তা গতি থাকে ঘণ্টায় ১০ মাইল।
# বনে যখন আগুন লাগে, তখন সেখানে ইউক্যালিপটাস গাছ
থাকলে তা বিদীর্ণ হতে পারে শক্তিশালী বোমার মতই। কারণ ইউক্যালিপটাসে রয়েছে উচ্চক্ষমতা
সম্পন্ন বিস্ফোরক তেল-যা ইউক্যালিপটাস অয়েল নামে পরিচিত।
# মরুভূমির মধুপিপড়েরা আজব এক উপায়ে দুর্ভিক্ষ সামাল দিয়ে থাকে। কলোনির কিছু
পিপড়ের তরল খাবার বা পানি দেহের পেছনে মটরদানার মত বিশেষ থলেতে সঞ্চয় করে রাখে। যখন
দুর্ভিক্ষ আসে, কলোনির সবাই মিলে তা ভাগাভাগি করে খায়।
# অ্যান্টার্কটিকা হচ্ছে একমাত্র মহাদেশ, যেখানে
সী-লেভেলের নিচে কোন এলাকা নেই।
# ভপৃষ্ঠের শতকরা ১০ ভাগ অংশ হিমবাহে আচ্ছাদিত। বরফের এই পুরু আবরণের মোট
আয়তন ৫.৮ মিলিয়ন বর্গমাইল-যা কিনা দক্ষিণ আমেরিকার আয়তনের সমান।
# পৃথিবীতে যত নদ-নদী আছে, তার মধ্যে সবচেয়ে বড় আমাজন
নদীর অববাহিকা।
# যদি আশেপাশে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি থাকে, তাহলে র্যাকুন (আমেরিকার
একধরনের ভালুক জাতীয় প্রাণী) অবশ্যই তার খাবারটা ধুয়ে খাবে।
# শামুক একঘুমে কাটিয়ে দিতে পারে একটানা তিন-চার বছর। এবং একটি খাড়া রেজর ব্লেডের
ওপর দিয়েও নিজেকে অক্ষত রেখে স্বচ্ছন্দে চলতে সক্ষম।
# ডলফিনরা চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে গড়ে মাত্র দু’ঘণ্টা করে
ঘুমায়। হাতির ঘুমের গড়ও - এরকমই।
# সামুদ্রিক ক্যাটফিশ তার শরীরের যে কোন অংশ দিয়ে খাবারের স্বাদ নিতে পারে।
# মানুষের কিডনি দুটিতে রয়েছে লাখ লাখ খুদে নালিকা। এই নালিকাগুলো একটার সাথে
আরেকটা জুড়লে সম্মিলিত দৈর্ঘ্য গিয়ে দাঁড়াবে প্রায় ৪০ মাইলে।
# কথা বলার সময় আমাদেরকে প্রতিটি শব্দ তৈরি ও উচ্চারণে ৭২টি মাংসপেশী ব্যবহার
করতে হয়।
# মানুষের চোখের লেন্স তার সমস্ত জীবন ধরেই অত্যন্ত ধীর গতিতে বড় হতে থাকে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন