ভৌত বিজ্ঞান,বিসিএস পরীক্ষা প্রস্তুতি,পদার্থ বিজ্ঞান এর তথ্য ও সাধারণ জ্ঞান,BCS Exam preparation - Science, bcs exam general science |
পদার্থ বিজ্ঞান এর তথ্য ও সাধারণ জ্ঞান – বিসিএস পরীক্ষা প্রস্তুতি - Physics Facts – BCS Exam preparation - Science
ভৌত বিজ্ঞান
-পড়ন্ত বস্তুর সূত্রাবলি আবিষ্কার করেন- গ্যালিলিও।
-ডেমোক্রিটাসের প্রথম ধারণা পদার্থে অবিভাজ্য একক রয়েছে, যার নাম- পরমাণু (Atom)।
-পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণার নাম পরমাণু দেন- দার্শনিক কনাদ।
-লোডস্টোনের চৌম্বক ধর্মের ব্যাখ্যা দেন- থেলিস।
-দ্বিঘাত সমীকরণ সমাধানের প্রচেষ্টা করেন- আর্যভট্ট। তিনি '০' শূণ্য সংখ্যাটির জনক।।
-সূর্যগ্রহণ সম্পর্কিত ভবিষ্যদ্বাণীর জন্য বিখ্যাত- থেলিস।
-“বৃত্তের ব্যাস বৃত্তকে সমদ্বিখণ্ডিত করে” এই ধারণা দেন- থেলিস।
-গতিসূত্র প্রবক্তা- স্যার আইজ্যাক নিউটন, তিনি ক্যালকুলাস নামক গণিতশাস্ত্রের উদ্ভাবক।
-প্লবতার সূত্রের প্রবক্তা গণিতবিদ আর্কিমিডিস, জন্ম- গ্রিসের সিসিলি দ্বীপে, খ্রিস্টপূর্ব ৩য় শতকে।
-আগুন, পানি, মাটি ও বায়ু এই চারটি মৌলের ধারণা দিয়েছিলেন- পিথাগোরাস।
-প্রাচীন পৃথিবীর সেরা জ্যোতির্বিদ- অ্যারিস্টার্কাস।।
-সূর্যই সৌর জগতের কেন্দ্র এবং পৃথিবী ও অন্যান্য গ্রহগুলো তার চারদিকে ঘুরে চলেছে, প্রথম ধারণা দেন- অ্যারিস্টার্কাস, কিন্তু মানুষ তা বিশ্বাস করেনি। পরবর্তীতে আধুনিক জ্যোতিবিদ্যার স্থপতি নিকোলাস কোপার্নিকাস তত্ত্বটি গাণিতিক মডেলসহ ব্যাখ্যা করেন। নিকোলাস কোপার্নিকাসের সৌরজগৎ কেন্দ্রিক তত্ত্বটি পরিচিত- Heliocentrism নামে।
-আল-খোয়ারিজমির গ্রন্থ ‘আল জিবর ওয়াল মুকাবিলা’ থেকে অ্যালজেবরা শব্দের উৎপত্তি।
-গ্রহ নক্ষত্রের উন্নতি নির্ণয়ে অ্যাস্ট্রোলাব (Astrolabe) যন্ত্র উদ্ভাবন করেন- আল-ফাজারী (Al-Fazari)।
-সেক্সট্যান্ট (Sextant) আবিষ্কার করেন- আল-খুজালী।
-আলোক তত্ত্বের উন্নয়নে ইবনে আল হাইথাম (Ibn At-Haitham, ৯৬৫-১০৩৯) ও আল হাজেন (Al Hazhen, ৯৬৫-১০৩৮) এর অবদান বিশেষ উল্লেখযোগ্য।
-আলো আমাদের চোখে আসে বলেই আমরা বস্তুকে দেখতে পাই, প্রথম বলেন- আল-হাজেন।
-‘হাকেমাইট অ্যাস্ট্রোনমিকাল টেবিল’ সারণি তৈরি করেন- জ্যোতির্বিজ্ঞানী ইবনে ইউনুস।
-প্রকৃতির ইতিহাস (History of Nature) বিষয়ে একটি এনসাইক্লোপিডিয়া লেখেন- আল মাসুদী, যাতে বায়ুকলের (Windturbine} উল্লেখ ছিলো।
-‘সিদ্ধান্ত’ নামক গ্রন্থে ভারতীয় জ্যোতির্বিদ্যা তুলে ধরেন মহাবীর।
-২২/৭ কে পাই-এর মান হিসেবে প্রচার করেন- ভাস্করাচার্য। তিনিই প্রথম পৃথিবীর ব্যাস নির্ভুলভাবে নির্ণয় করতে সমর্থ হন। ---স্টিফেন হকিং বিশ্বের একজন প্রখ্যাত পদার্থবিদ। তাঁর জন্ম যুক্তরাজ্যে।
-বিদ্যুৎকে সাধারণ মানুষের কাজে লাগানোর জন্য সবচেয়ে বেশি অবদান রাখেন- বিজ্ঞানী টমাস আলভা এডিসন।
-ব্যারোমিটারের আবিষ্কারক-টরিসেলি।।
-বস্তুর আপেক্ষিক ভর পরিমাপ করেন-পদার্থ বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন।
-উপাত্ত সংগ্রহে সাক্ষাৎকার গ্রহণ প্রক্রিয়া একটি প্রাথমিক উপাত্ত সংগ্রহ পদ্ধতি।
-তরল পদার্থের চাপ বিষয়ক প্যাসকেলের সূত্রের প্রবক্তা- ব্লেইজ প্যাসকেল।।
-তাপমাত্রা পরিমাপের ‘সেলসিয়াস’ স্কেল আবিষ্কারক -সুইডিশ বিজ্ঞানী এন্ডারসন সেলসিয়াস।
-বিজ্ঞান হলো প্রাকৃতিক ঘটনার যথার্থ কারণের অনুসন্ধান বলেন- অ্যালবার্টাস ম্যাগনাস।
-পরীক্ষামূলক বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির প্রবক্তা- রজার বেকন।
-উড়ন্ত পাখি পর্যবেক্ষণ করে উড়োজাহাজের মডেল তৈরি করেন- চিত্রশিল্পী লিওনার্দো দা ভিঞ্চি, পনের শতকে।
-আলোর প্রতিসরণের সূত্র আবিষ্কার করেন- জার্মানির স্নেল।
-বায়ু পাম্প আবিষ্কার করেন- ভন গুয়েরিক।
-১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে আপেক্ষিক তত্ত্বের (Theory of Relativity) প্রবক্তা- আলবার্ট আইনস্টাইন।
-আপেক্ষিক তত্ত্ব অনুযায়ী- Nothing is absolute, everything is relative।
-১৯২১ খ্রিস্টাব্দে আইনস্টাইন নোবেল পুরস্কার লাভ করেন- কোয়ান্টাম তত্ত্বের সাহায্যে আলোক তড়িৎ ক্রিয়া ব্যাখ্যা করার জন্য। বিগ ব্যাং তত্ত্বের প্রবক্তা- বেলজিয়ামের বিজ্ঞানী জি লেমেটার।
-লেমেটারের বিগ ব্যাং তত্ত্বকে পদার্থবিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যাখ্যা করেন- স্টিফেন হকিং, তার গ্রন্থ- ‘কালের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস (A Brief History of Time)।
-ফনোগ্রাফ, বৈদ্যুতিক বাল্ব, চলচ্চিত্র আবিষ্কার করেন- মার্কিন প্রযুক্তিবিদ ও উদ্ভাবক টমাস আলভা এডিসন।
-টেলিভিশনের জনক- জন লজি বেয়ার্ড।
-একমাত্র বিজ্ঞানী হিসেবে বিজ্ঞানের ভিন্ন ভিন্ন শাখায় দুইবার নোবেল পুরস্কার লাভ করেন মাদাম কুরী, ১৯০৩ খ্রিস্টাব্দে পদার্থবিদ্যা এবং ১৯১১ খ্রিস্টাব্দে রসায়নে।
-মাদাম মেরি কুরীর সাথে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল (১৯০৩) বিজয়ী পিয়েরে কুরী- মাদাম কুরীর স্বামী!
-যান্ত্রিক শক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে পরিণত করে ডায়নামো।
-পরম তাপমাত্রার স্কেল আবিষ্কারক- লর্ড কেলভিন।
-রন্টজেন (Roentgen, ১৮৫৪-১৯২৩) এক্স-রে আবিষ্কার করেন।
-বেকরেল (H. Becquerel, ১৮৫২-১৯০৮) ইউরেনিয়ামের তেজস্ক্রিয়তা আবিষ্কার করুন।
-ম্যাক্স প্লাঙ্ক (Mart Planck, ১৮৫৮-১৯৪৭) কোয়ান্টাম তত্ত্ব প্রদান করেন।
-হ্যান্স ক্রিশ্চিয়ান ওয়েরস্টেড (Hans Christian Oersted, ১৭৭৭-১৮৫১) তড়িৎ প্রবাহের চৌম্বক ক্রিয়া আবিষ্কার করেন।
-১৮৬৪ সালে তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল (James Clen Mazhael, ১৮৩১-১৮৭৯) আলোর তড়িৎ চুম্বকীয় তত্ত্বের বিকাশ ঘটান।
-লুই পাস্তুর একজন ফরাসি রাসায়নবিদ। তিনি রোগ জীবাণু তত্ত্বের আবিষ্কারক।
-১৮৮৮ সালে হেনরিখ হার্জ (Heinrich Hertz, ১৮৫৭-১৮৯৪) তড়িৎ চুম্বকীয় বিকিরণ উৎপাদন ও উদঘাটন করেন।
-১৮৯৬ সালে মার্কনী (Merconi) তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ ব্যবহার করে অধিক দূরত্বে মোর্সকোডে সংকেত পাঠানোর ব্যবস্থার উদ্ভাবন করেন। তিনি বেতার যোগাযোগ উদ্ভাবন করেন।
-উদ্ভিদের বৃদ্ধি নির্ণয়ক যন্ত্র ক্রেসফোগ্রাফ আবিষ্কার করেন- স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু।
-নীলস বোর হাইড্রোজেন পরমাণুর ইলেকট্রন স্তরের ধারণা দেন।
-১৯৩৮ সালে অটো হান (Otto Hann, ১৮৭৯-১৯৬৮) ও স্ট্রেসম্যান (Sirass muri, ১৯০২ ১৯৮০) আবিষ্কার করেন যে পরমাণু ফিশনযোগ্য, যা দিয়ে বিপুল শক্তি উৎপন্ন করা সব।
-বিজ্ঞানী জন ডাল্টনকে আধুনিক রসায়নের জনক বলা হয়।
-সিভি রমণ ভারতীয় পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি রমণ ক্রিয়ার জন্য বিখ্যাত। ১৯৩০ সালে পদার্থবিদ্যায় নোবেল পুরস্কার পান।
-আর্নেস্ট রাদারফোর্ড (Ernest Rutherford, ১৮৭১-১৯৩৭) পরমাণু বিষয়ক নিজ তত্ব দেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন