BCS Exam preparation,General Science,শব্দ ও তরঙ্গ,বিসিএস পরীক্ষা প্রস্তুতি,সাধারণ বিজ্ঞান,Sound and waves |
শব্দ ও তরঙ্গ – বিসিএস পরীক্ষা প্রস্তুতি – সাধারণ বিজ্ঞান – Sound and waves - BCS Exam Preparation – General Science
তরঙ্গ এবং শব্দ
-শব্দ তরঙ্গ- অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গ।
-শব্দ এক প্রকার শক্তি, কম্পনের মাধ্যমে শব্দের উৎপত্তি হয়।
-শব্দের দ্রুতি সবচেয়ে বেশি কঠিন মাধ্যমে।
-শব্দের দ্রুতি সবচেয়ে কম বায়ু মাধ্যমে।
-শব্দের দ্রুতির ক্রম-কঠিন > তরল > বায়বীয়।
-শূন্য মাধ্যমে শব্দের বেগ শূন্য।
-শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় শুষ্ক বায়ুতে শব্দের বেগ 332 ms-1।
-প্রতি ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতা বৃদ্ধিতে শব্দের বেগ প্রতি সেকেন্ডে ০.৬ মিটার বৃদ্ধি পায়।
-শব্দ খুব দ্রুত গতিতে চলে—— ইস্পাত মাধ্যমে।
-শব্দ বায়ু মাধ্যমে দ্রুত চলে বর্ষা ঋতুতে।
-শব্দের বিস্তারের জন্য স্থিতিস্থাপক মাধ্যমের প্রয়োজন হয়।
-শব্দোত্তর তরঙ্গ ব্যবহৃত হয়- সমুদ্রের গভীরতা, হিমশৈল, ডুবোজাহাজের অবস্থান নির্ণয়ে।
-শব্দের প্রতিধ্বনি ব্যবহৃত হয়- সমুদ্রে ও কুয়ার গভীরতা নির্ণয়ে।
-কণাগুলোর স্পন্দন গতির ফলে তরঙ্গ সৃষ্টি হয় কিন্তু কণাগুলোর স্থায়ী স্থানান্তর হয় না।
-যান্ত্রিক তরঙ্গ সঞ্চালনের জন্য মাধ্যমের প্রয়োজন তরঙ্গের বেগ মাধ্যমের প্রকৃতির উপর নির্ভর করে।
-তরঙ্গ একস্থান থেকে অন্যস্থানে শক্তি সঞ্চালন করে।
-তরঙ্গের প্রতিফলন, প্রতিসরণ ও উপরিপাতন ঘটে।
-পানির তরঙ্গ-অনুপ্রস্থ তরঙ্গ।
-বায়ু মাধ্যমে শব্দের তরঙ্গ অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গ।
-কাঠের মধ্যে শব্দের বেগ বায়ু অপেক্ষা প্রায়—১২ গুণ বেশি।
-প্রতিফলক ১৬.৫ মিটার দূরে থাকলেই কেবল প্রতিধ্বনি শোনা যাবে।
-লোকভর্তি হল ঘরে শূন্য ঘরের চেয়ে শব্দ ক্ষীণ হয়। কারণ শূন্য ঘরে শব্দের শোষণ কম হয়।
-চাঁদে বায়ুমণ্ডল না থাকার কারণে শব্দ শোনা যায় না।
-বাতাসে আর্দ্রতা ও উষ্ণতা বাড়লে শব্দের গতিবেগ বাড়ে।
-পানিতে শব্দের বেগ বায়ুর তুলনায় প্রায় সাড়ে চার গুণ বেশি।
-শিশির উৎপন্ন হয় না- মেঘলা রাত্রে।
-তাপ শোষণ ক্ষমতা কম- সাদা রঙের বস্তুর এবং বেশি কালো রঙের বস্তুর।
-ব্যারোমিটারে পারদের উচ্চতা ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেলে ভালো আবহাওয়ার ইঙ্গিত দেয়।
-পারদের উচ্চতা ধীরে ধীরে কমলে-- বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা বুঝায়।
-পারদের উচ্চতা হঠাৎ কমে গেলে ঝড়ের পূর্বাভাস দেয়।
-আদ্রতার অভাবে শীতকালে শরীরের চামড়া ফেটে যায়।
-বদ্ধ ঘরে ফ্রিজের দরজা খুললে তাপমাত্রার কোনো পরিবর্তন হয় না।
-বি-৫২- এক ধরনের বোমারু বিমান।
-পানিতে শব্দের বেগ বায়ুর তুলনায় প্রায় সাড়ে চার গুণ বেশি।
-মাধ্যমের তাপমাত্রা বাড়লে - শব্দের বেগ বৃদ্ধি পায়।
-বাদ্যযন্ত্র ফাঁপা থাকে—কারণ ফাঁপা অংশে অনুনাদ সৃষ্টি হওয়ায় শব্দের প্রাবল্য বৃদ্ধি পায়।
-সমুদ্রের গভীরতা মাপা হয় ফ্যাদোমিটারের সাহায্যে।
-বাদুড় চলার সময় সৃষ্টি করে-- শব্দোত্তর বা আল্টাসনিক শব্দের তরঙ্গ।
-মানুষের শ্রাব্যতার সীমা-২০ Hz - ২০০০০ Hz
-সমুদ্রের তীরে কোনো বিস্ফোরণ ঘটলে পানির নিচে অবস্থানকারী ব্যক্তি বিস্ফোরণের শব্দ আগে শুনবে।
-কম্পাঙ্কের একক–হার্জ (Hz)।
-বাদুড় অন্ধকারে পথ চলে সৃষ্ট শব্দের প্রতিধ্বনি শুনে।
-১০৫ ডেসিবল সীমার উপরে শব্দ গ্রহণে মানুষ বধির হতে পারে।
-টানা তারের দৈর্ঘ্য দ্বিগুণ করলে কম্পাঙ্ক অর্ধেক হয়।
-আমাদের মস্তিষ্কে শব্দের স্থায়িত্বকাল 0.1 সেকেন্ড।
-আলোর চেয়ে শব্দের বেগ--- কম।
-শব্দের তীব্রতা নির্ণায়ক যন্ত্র— অডিওমিটার।
-শব্দের তীক্ষ্ণতা মাপা হয় ডেসিবল এর সাহায্যে।
-আবাসিক এলাকার শব্দের গ্রহণযোগ্য মাত্রা ৫০ ডেসিবল।
-শব্দের গতি প্রতি ঘণ্টায়- ৭৫৭ মাইল।
-শব্দের বেগ বাতাসের চাপের উপর নির্ভর করে না।
-তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বাড়লে শব্দের তীব্রতা কমে।
-অনুনাদের ফলে বৃদ্ধি পায়- শব্দের তীব্রতা।
-ছোট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের শব্দের দ্বারা ইমেজিং হলো- আন্ট্রাসনোগ্রাফি।
-আন্ট্রাসনিক তরঙ্গের কম্পাঙ্ক শ্রাব্য শব্দের কম্পাঙ্কের থেকে-বেশি।
-শব্দনুভূতির স্থায়িত্বকাল ০.১ সেকেন্ড।
-চাদে বায়ুমন্ডল নেই বলে- শব্দ শোনা যায় না।
-ভূ-তাত্ত্বিকগণ খনিজ সন্ধানে ব্যবহার করেন- হাইড্রোফোন।
-উৎসের কম্পাঙ্ক ২০০০০ Hz এর বেশি হলে শব্দোত্তর তরঙ্গ আর কম্পাঙ্ক ২০ Hz এর কম হলে শব্দেতর তরঙ্গ।
-কঠিন মাধ্যমে (লোহাতে) শব্দের গতি ৫২২১ ms-1পানিতে ১৪৫০ ms-1এবং বায়ুতে শব্দের গতি ৩৩২ ms-1।
-তাপমাত্রা, আদ্রতা বাড়লে শব্দের বেগ বৃদ্ধি পায়।
-একটিমাত্র কম্পাঙ্ক বিশিষ্ট শব্দকে সুর বলে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন