শুক্রবার, ৬ আগস্ট, ২০২১

শব্দ ও তরঙ্গ – বিসিএস পরীক্ষা প্রস্তুতি – সাধারণ বিজ্ঞান – Sound and waves - BCS Exam Preparation – General Science

BCS Exam preparation,General Science,শব্দ ও তরঙ্গ,বিসিএস পরীক্ষা প্রস্তুতি,সাধারণ বিজ্ঞান,Sound and waves

 
শব্দ ও তরঙ্গ বিসিএস পরীক্ষা প্রস্তুতি সাধারণ বিজ্ঞান Sound and waves - BCS Exam Preparation General Science

 

তরঙ্গ এবং শব্দ

-শব্দ তরঙ্গ- অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গ।

-শব্দ এক প্রকার শক্তি, কম্পনের মাধ্যমে শব্দের উৎপত্তি হয়।

-শব্দের দ্রুতি সবচেয়ে বেশি কঠিন মাধ্যমে

-শব্দের দ্রুতি সবচেয়ে কম বায়ু মাধ্যমে।

-শব্দের দ্রুতির ক্রম-কঠিন > তরল > বায়বীয়

-শূন্য মাধ্যমে শব্দের বেগ শূন্য।

-শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় শুষ্ক বায়ুতে শব্দের বেগ 332 ms-1

-প্রতি ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতা বৃদ্ধিতে শব্দের বেগ প্রতি সেকেন্ডে . মিটার বৃদ্ধি পায়।

-শব্দ খুব দ্রুত গতিতে চলে—— ইস্পাত মাধ্যমে।

-শব্দ বায়ু মাধ্যমে দ্রুত চলে বর্ষা ঋতুতে।

-শব্দের বিস্তারের জন্য স্থিতিস্থাপক মাধ্যমের প্রয়োজন হয়।

-শব্দোত্তর তরঙ্গ ব্যবহৃত হয়- সমুদ্রের গভীরতা, হিমশৈল, ডুবোজাহাজের অবস্থান নির্ণয়ে।

-শব্দের প্রতিধ্বনি ব্যবহৃত হয়- সমুদ্রে কুয়ার গভীরতা নির্ণয়ে

-কণাগুলোর স্পন্দন গতির ফলে তরঙ্গ সৃষ্টি হয় কিন্তু কণাগুলোর স্থায়ী স্থানান্তর হয় না।

-যান্ত্রিক তরঙ্গ সঞ্চালনের জন্য মাধ্যমের প্রয়োজন তরঙ্গের বেগ মাধ্যমের প্রকৃতির উপর নির্ভর করে।

-তরঙ্গ একস্থান থেকে অন্যস্থানে শক্তি সঞ্চালন করে।

-তরঙ্গের প্রতিফলন, প্রতিসরণ উপরিপাতন ঘটে।

-পানির তরঙ্গ-অনুপ্রস্থ তরঙ্গ।

-বায়ু মাধ্যমে শব্দের তরঙ্গ অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গ।  

-কাঠের মধ্যে শব্দের বেগ বায়ু অপেক্ষা প্রায়১২ গুণ বেশি।

-প্রতিফলক ১৬. মিটার দূরে থাকলেই কেবল প্রতিধ্বনি শোনা যাবে।

-লোকভর্তি হল ঘরে শূন্য ঘরের চেয়ে শব্দ ক্ষীণ হয়। কারণ শূন্য ঘরে শব্দের শোষণ কম হয়।

-চাঁদে বায়ুমণ্ডল না থাকার কারণে শব্দ শোনা যায় না

-বাতাসে আর্দ্রতা উষ্ণতা বাড়লে শব্দের গতিবেগ বাড়ে।

-পানিতে শব্দের বেগ বায়ুর তুলনায় প্রায় সাড়ে চার গুণ বেশি।

-শিশির উৎপন্ন হয় না- মেঘলা রাত্রে।

-তাপ শোষণ ক্ষমতা কম- সাদা রঙের বস্তুর এবং বেশি কালো রঙের বস্তুর।

-ব্যারোমিটারে পারদের উচ্চতা ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেলে ভালো আবহাওয়ার ইঙ্গিত দেয়।

-পারদের উচ্চতা ধীরে ধীরে কমলে-- বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা বুঝায়

-পারদের উচ্চতা হঠাৎ কমে গেলে ঝড়ের পূর্বাভাস দেয়।

-আদ্রতার অভাবে শীতকালে শরীরের চামড়া ফেটে যায়।

-বদ্ধ ঘরে ফ্রিজের দরজা খুললে তাপমাত্রার কোনো পরিবর্তন হয় না।

-বি-৫২- এক ধরনের বোমারু বিমান।

-পানিতে শব্দের বেগ বায়ুর তুলনায় প্রায় সাড়ে চার গুণ বেশি।

-মাধ্যমের তাপমাত্রা বাড়লে - শব্দের বেগ বৃদ্ধি পায়।

-বাদ্যযন্ত্র ফাঁপা থাকেকারণ ফাঁপা অংশে অনুনাদ সৃষ্টি হওয়ায় শব্দের প্রাবল্য বৃদ্ধি পায়।

-সমুদ্রের গভীরতা মাপা হয় ফ্যাদোমিটারের সাহায্যে।

-বাদুড় চলার সময় সৃষ্টি করে-- শব্দোত্তর বা আল্টাসনিক শব্দের তরঙ্গ।

-মানুষের শ্রাব্যতার সীমা-২০ Hz - ২০০০০ Hz

-সমুদ্রের তীরে কোনো বিস্ফোরণ ঘটলে পানির নিচে অবস্থানকারী ব্যক্তি বিস্ফোরণের শব্দ আগে শুনবে।

-কম্পাঙ্কের এককহার্জ (Hz)

-বাদুড় অন্ধকারে পথ চলে সৃষ্ট শব্দের প্রতিধ্বনি শুনে।

-১০৫ ডেসিবল সীমার উপরে শব্দ গ্রহণে মানুষ বধির হতে পারে।

-টানা তারের দৈর্ঘ্য দ্বিগুণ করলে কম্পাঙ্ক অর্ধেক হয়।

-আমাদের মস্তিষ্কে শব্দের স্থায়িত্বকাল 0.1 সেকেন্ড।

-আলোর চেয়ে শব্দের বেগ--- কম।

-শব্দের তীব্রতা নির্ণায়ক যন্ত্র অডিওমিটার।

-শব্দের তীক্ষ্ণতা মাপা হয় ডেসিবল এর সাহায্যে।

-আবাসিক এলাকার শব্দের গ্রহণযোগ্য মাত্রা ৫০ ডেসিবল।

-শব্দের গতি প্রতি ঘণ্টায়- ৭৫৭ মাইল।

-শব্দের বেগ বাতাসের চাপের উপর নির্ভর করে না

-তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বাড়লে শব্দের তীব্রতা কমে।

-অনুনাদের ফলে বৃদ্ধি পায়- শব্দের তীব্রতা।

-ছোট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের শব্দের দ্বারা ইমেজিং হলো- আন্ট্রাসনোগ্রাফি।

-আন্ট্রাসনিক তরঙ্গের কম্পাঙ্ক শ্রাব্য শব্দের কম্পাঙ্কের থেকে-বেশি।

-শব্দনুভূতির স্থায়িত্বকাল . সেকেন্ড।

-চাদে বায়ুমন্ডল নেই বলে- শব্দ শোনা যায় না

-ভূ-তাত্ত্বিকগণ খনিজ সন্ধানে ব্যবহার করেন- হাইড্রোফোন।

-উৎসের কম্পাঙ্ক ২০০০০ Hz এর বেশি হলে শব্দোত্তর তরঙ্গ আর কম্পাঙ্ক ২০ Hz এর কম হলে শব্দেতর তরঙ্গ

-কঠিন মাধ্যমে (লোহাতে) শব্দের গতি ৫২২১ ms-1পানিতে ১৪৫০ ms-1এবং বায়ুতে শব্দের গতি ৩৩২ ms-1

-তাপমাত্রা, আদ্রতা বাড়লে শব্দের বেগ বৃদ্ধি পায়।

-একটিমাত্র কম্পাঙ্ক বিশিষ্ট শব্দকে সুর বলে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন